অ ম লে ন্দু   চ ক্র ব র্তী-র লেখা গল্প-“রাক্ষস’ভট্টারক”

0
215
পরিচিতিঃরিটায়ার্ড, বৈদ্যুতিক কারিগর। টাটা স্টিল, নিবাস – ধানবাদ, ঝাড়খন্ড

অ ম লে ন্দু   চ ক্র ব র্তী-র লেখা গল্প

 

                  রাক্ষস’ভট্টারক

 

ফিস্ ফিস্ 

— ফুর্তি তো কয়েকদন্ড তার লেগে এতো এতো মূল্য ধরে ধরে মূল্যবান বস্তুটি ই তাদের চাই। আরে শালা দগলা্চদা চাইলেই আসমানের চাঁদ ধরে  লিতে পারবি !!

— আম্মীই শুনিস নাই ঢেঁকি সগ্গে গেলেও তাকে ধান ভাণতে হয়।

— চুপ্ যা খচড়ী তকে এত পঢ়ালুম কেনে ? হামদের বেওসায় রাখব নাই বুলেই   তো  ?? ঘিন্না ধরেগেল হুজুরে র এই অভিসপ্ত রক্ত মাংসের শরীলে। কবে যে মুক্তি পাব  গ্বিধেদের নখের আঁচড় কামড় আর খুবলান থিকে বিষদৃষ্টি থিকে।

— তু হস্টেলে চলি যা।

— হস্টেলে তালা,সিখানে কৌ নাই।

— গ্বিধ-দের কু নজর থিকে কতদিন….

— আম্মী আল্লহুজুরের ওপর ইয়কিন্  রাক্ষ্য উহার কাছে বেইমানি বেবাফাই হয়না।

— হুঁ তাইতো পাঁচোবখ্ত ন‍ওয়াজ আদা করে করে আধা জিন্দেগী ক‌ওয়ার,গ‌ওয়া গ্যায়ো। উল্লুর(পেঁচা) মতো বাকি জীবন ও গুজরান হয়েযাবে। ঐ গ্বিধিদের নোচ খসোট্ হুমচে্ ধাকলা ধাকলি, য্যাইসে আঁটা ময়দার দলাই মলাই।বেটি এসব অভিসপ্ত জীবন দূর হঠো।” মেয়েরো বুক কেঁপে উঠল। আম্মীর পরিচয় যৌনকর্মী। হাব্বাসি পুরুষদের যৌনাকাঙ্ক্ষা।কারো কারো যৌনপ্রহারে ছিন্নভিন্ন হয় ত্বনবদন্ এ্যালকহলেও কিচ্ছুটি হয়না। পরের দিন মৃতপ্রায় উঠে দাঁড়াতেও… শরীরের ওলিগলি আনাচে কানাচে চিকিৎসা লাগে ঐ যে কাহাওৎ আছে জিৎনাকা না বাবুয়া,উশসে্ ভারি ঝুনঝুনিয়া। চাঁদ আর চাঁদি আর চাঁদনী ফারাক তো হবেই না ! ঘরের মাগ্-ভাতার নজায়‌ইজ্ চাহত্ কবুল হয়না কাঁচি লাগাই দেয়।(মাগ্ একটি জাংয়ের উপর অন্যটি তুলে দেওয়া হয়। সেখানে কোন জারিজুরি খাটেনা।) আমরা শরীর বেচি সময় ধরে।আর সেই সময়ের মধ্যে পরলে মিংসে জান‌ওয়ার গুলি,ছাতির দুখন্ড মাংসপিন্ড জড় থেকে উপড়ে নিয়ে যেতে পারলে তাই নিয়েযেতো যাই বল বাপু মোজবুরির ফয়দা সব্বাই লুটে নিতে চাই। আল্লহুজুর রহমতুল্লাহ্ সারি দুনিয়া কি মালিক দিন ইলাহি । মেয়েটির চোখ ভরে আসে।

মেয়েটি শুনেছে তার আম্মীর নামর্দের সঙ্গে নিকাহ্ হয়েছিল লেসবিয়ান।খালা আম্মীকে এই নরকে বেচে গেছে। কোন খরিদ্দারের ঔরসে ওর জন্ম। অজানা পিতৃপরিচয়। ধূর্ত, দুর্বৃত্ত কামাতুর জুয়াড়ী শারাবী মানোসিক রোগি বেশির সমাজের ছাঁটঝাঁট্। দেওদাস বেসুরা হেঁড়িয়া গলায় গান গাইবেক জহর ফ্যায়লাবেক।

 

আট পিস

অস্টাঙ্গ থাকলিই এক হয়ে যায়। বিপরীত লিঙ্গ যৌনতা ইতো একে অপরের পরিপূরকওতো অস্বীকার করার কোন উপায় নাই। মিলিতো হলেই,পিঘ্লাবেক্ তাপ্পর যা ভবিতব্য তাইই ঘটে। তাইতো ‘বলে আগুন ঘি এক জায়গায় রাখা চলেনি’ চরম অশান্তির ঘর। বিপত্তী ঘটবেই।

জুয়ান মাদা মাদিদের বদনের তাপমাত্রা টুকচাঁই বেশিয়েই বৈ কিছু কম লয়। মুহব্বত লাইগতে মিন্টো্ লাগে নাই। গাইন আছে নো্ চোখে কথা কর মুখে কিছু কর না….ই….

হাসীনা ! হাসনাবাদের

ছোঁড়িটা বলছে “সেদিন একটি লৌন্ডা চুরুক চুরুক দাড়ি গলায় তাবিজ স্বজাতি লাগলো। ঘরেএসে, হাতে একটি ‘পকেট্ স্প্রে’ পেত্থমে বঁট দুটিতে তাপ্পর উইখানটো তেও দিতে যাচ্ছিল। আমি হাত ধরে লিই এক লাথ্ কি করছিস ব্যা এ্যাঁ ”

–সেনিটাইজ করেঙ্গে।

–ভাগ শালা !! ল্যান্ডে শ্যাকড়োঁ বিমার মুঠ্ মারনে ওয়ালা  ইঁহাপর সেনিটাইজ ? ভকচন্দর কাঁহিকা ভাগতা কি নেহি ? ফির লাথ খাবি ভাগশালা কিড়ে মাকোড়ে” এই হয় নতুন গ্রাহকদের।জুয়ানমদ্দা শালা ধরতক্তা মার পেরেক তা লয়। গূবেষণা মারাইছে।

একটা সময় দেদার আলো বিছিয়ে রাখার জেদ যখন। ঠিক তখুনি অকাল কুষ্মান্ড মেঘ, কুয়াশার ছল্লিবল্লি করে তছনছিয়ে বেরংঢংএর এক জগদ্দলের মতো  অনর্গল অনড়্ অন্তর্গত,সে আলোর  প্রস্ফুটিত হ‌ওয়াই আর হলোনা দিনের আলো তার আবর্তকে নস্যাৎ করে রাখলে। এক দাবানল এর প্রত্যাঘাৎ এর বাড় বাড়ন্তের তোড় নির্ঘুম নিমচন্দ্র অঘোর ব্যাপিয়া গুনতিফিরতির চক্রসময়।যে আলো পাই আলোকিত হয় যে,পায়না তারতো অন্ধকার প্রতিফলনে নিশছিদ্রতা। নিমজ্যোৎস্নান‌ই হৃদয় বিদারী জলছ্বল অনন্ত অনাদিকাল হিমবাহের জমাট গলতে গলতে তিরতিরে বাতাসের এক অমোঘ শরিকি কুলথল, বাড়তে বাড়তে বাড়তে . . .  .  কখন যে, মুখের কাছে মুখ শুকিয়ে মুখিয়ে না থাকার প্রবণতা প্রবলভাবে দূর দূরান্তের অজানা ইঙ্গিতে মুখঢাকানো রেওয়াজ জাগতিক চেয়েছিল। তোমার চাওয়া পাওয়া নয়ই। ‘তুম্ মিট্টি কে শের হো্ মিট্টকে !! মিট যাওগে মৌরশিপাট্টা সোঁচেলিয়েছো !! সময় আছে পিছে হঁটোহ্ হঁটোহ্ ;

অধিকার,জন্ম-জন্মান্তরে ফাটল ধরেছে কম্পনাঙ্কের রিখটার স্কেলে। একবার শুধু একবার চোখ ফেড়ে দেখো। হাজার চোখের ঢালাও ব্যারিকেড। সভ্যসমাজের ধারকাছ্ যেন কি যে, প্যান্ডামিক নাকি প্যাঁদা মিক্ প্যান্দাকথা(মিথ্যা)বাবুরা সম্মুখে বলোনি গ ! ……….  চতুর্মাত্রিক জীবিকা নির্বাহের সমস্ত ফাটল বেয়ে কোঁড় অষ্টেপৃষ্টে ।

 

চুরাকে লেগৈ-লেগৈ  লেগৈ-লেগৈ  দিল

 

— পিত্তিটি কেনে জ্বলে যাবেকনি বল দেখি কৌ সিফিলিস আছে কি নাই চেক করতে পাতিলেবুর রস গেরে জ্বালা ধরাতে,নাকি স্যালাড। বনাবেক,মেনেলিয়া যায় বল ? তুমরা হলে আমাদের  রক্ষী লক্ষী নারায়ণ। মেয়ে মানুষদের এমন করে কি কেউ শাস্তি দেয় বল দেখি। আমাদের অভাবে জন্নৎ কাঁদবেন নাই বল। আমরা নাহলে পুরুজাতটা র চাবিকাঠি, কুন সুখের তারাই খুলবেনি ই খুলবেনি। ঘর‌ওয়ালি কে এমন করতে পারবে লাথাবেক্ নাই ! শালো উখানটিতেই সেনিটাইজ করতে হব্যেক। উঠান বারান্দা পাইছ। তুমাদের সমস্ত মনোবাসনা পুরণ করা মেয়ে মন্যিষিদের দ্বারা সম্ভব লয়। হরগিজ লয়।” তাই ঠিক। ইঁচড়েপাকা ঢ্যামনা, ভালোকরে পোঁদের ফুল খসেনি চলেআয়চে সঙ্গমাতে দেখোদিকি। লিকলিক্কা লিঙ্গ কেটে কুচু কুচু করে করলা পিপা বড়ি দিয়ে শুক্ত করে ভালো খাওয়ার যগাড়।

–জান্তানেই উমিক্রুন বলকে আউর একঠো ঢেউ আগিয়া তেজিসে। তমলোগকে পাস আরোগ্য সেতু হ্যায় !!

–উটা কিয়া হ্যায় ? খাতা হ্যায় না মাথামে লাগাতে হ্যায়। খালিপিলি হামরা সাথ বেওড়া ভাট্ বকিয়ে মারতা।

–মোবাইল মে রহতা হ্যায়।

–আমদের মোবাইল মে নেই হ্যায়

–লোড করলো না ?

— তুম্ করলে ই চলেগা।

–আমাদের জরুরী নেই যাও অভি তুমি ইঁহাসে যাও অন্য ক্লায়েন্টকো আনেদো, উমিক্রুন আরুগ্যূসেতু। মানে দাঁড়াইল রোগের দিয়াল বাহ্ বাহ্ খুব ভালো হ্যায়। খুব খুব ভালো নাম রাখা হ্যায়।

–আমার কাম পুরা নেই হল।মানি রিটার্ন কর।

–লাংটা করকে দেখানা ?

–তো ?

–ঐ মেই পয়সা উসুল হোগিয়া। ইক্ যৌয়ানি নারীকা লিবাসহিন্ ত্বনবদন্ দেখলিয়া। আধা কাম উঁহা কর গুজারা হমলোগকো্ ইজ্জত হায়না ! তমকো কৌনবলা সিনিটাজ্ করনেকো বলা ?? ঐ এখানটাই মদ ঢালবি হারামজাদা ভাগ ভা – -গ  ভা – – – – গ ।

–পয়সা ভি লিয়া গালিগালাজ কিয়া ।

–ভাগতা কি নেহি। বিয়াসাদি করা কি নেই্ ?

–কিয়া না ! কিয়া।

— দু একটো কেলেন্ডার ছাপা?

–নেই ।

–কেন ?

–মেরা হাঁথ মে হ্যায় ! মালিক চাহেগা তব ন ? ইসিলিয়ে ইধার আয়া।

মাসির দয়া হলো টাকা ফেরত দিয়ে বলল ভাগ ইঁহাপর সে।” টাকা হাতে পেতেই।

্ চুরুক দাড়ি আর দাঁড়িয়ে থাকার সাহস পেলোনা। দালাল দের হাতে মারখাওয়ার ভয়ে। মুখোশের ঢাকা মুখেও মুখোশ দিয়েও। আমরা ধৈ ধৈ  ধৈ ধৈ করে নাচছি নাচতে নাচতে পায়ের পাতলা ধুলো চক্রাকারে নৃত্যরত নর্তক নর্তকীদের ধূমিল ধুঁদলা কুয়াশাবত্ ধূম্রজালের মত বিলিয়মান। মৌসি বিড় বিড় করতে লাগলো ‘বৌ ঘরে একটিও পয়দা করতে লারলো,ভুঁষড়ি হিদকে্ আইছে। হিদকে্ দ্যাখ করুনা ভাইরাস একবছরে একটি পয়দা করে দিলেক কিনা ? ইইদ্যাখ্ করুনার ব্যাটা ! উমিক্রন।’ বুড়ি মনে মনে খুব হাঁসে। ইয়েহি হ্যায় জিন্দেগী জানাব। অলগ-হঠ্কর চুসকিঁয়া মুস্কিয়াঁ লে রহেহ্যাঁয় উপর‌ওয়ালা।

কাটপিস্

 

নাড়ীছিঁড়া ধন শরীরের অঙ্গ থেকে ‘কাটপিস’ তাকে পঢ়িয়ে লিখিয়ে যৌনকর্মী !! হরগীজ না, না না না। ফল যে বীজের‌ই হ‌উক মাটি শিকড় বৃক্ষটি তো আমিয়েই,ধারণ যখন আমি,জীবনের শেষ দিনতক্ চৌকিদারি আমার ! চোখ না বুজাতক্। ‘উ’ সরে গেলেও আমর অন্তর্দৃষটি অষ্টেপৃষ্টে অষ্টাঙ্গজুড়ে থাকব তারবাদে দিনদুয়ার মালিক যা চাইবেন। বীজটিও যে তাকতবর ইয়ার্লেগে কুনো সন্দেহ নাই। বিটিধন টুকু উড়ুক্কুমন এ লাগে বটে। চশমা লেই, তোবে দমে বিলিয়ান্ট বঠে। আর তেমনই শরিলেমনে হিম্মৎ শক্তি। আমার কাটপিস বলে বলছি নাই। ইটা আমার দম্ভ স্বভিমান অহংকারও ব‌ইলতে পারো। ইয়ার উড়ুক্কু ভাব আমার এক ক্লায়েন্টের কোথা বড্ড ইয়াদ আসে। হো না হো, থোবড়াটো উহার সঙ্গে বহুৎমিল্ চশমাটোও। উটো একটো কলেজের মাস্টার ছিল। দমে নিসা করত ব‌ইসে ব‌ইসে। উমরটো্ তক্রীবন্ দুকুড়ি পাঁচ। আমার তখন এককুড়ি দুই কি তিন হব্যাক। জুয়ানকাট্টা ত্বনবদন্ হলকট্ জৌয়ানির রং হরিয়ালি। শর্দির উগতা্ সুরয্।

রতি র সুখ উপভোগ মাস্টর ক‌ইরতে পা‌ইর্থ্নাই দমে নিসা ক‌ইরে থাইকত। কে-টি র উদিক থেকে বাংলামাল গলা অবধি লিয়ে। আধারাত গেলে চোরের পারা আমার তখন দমে ভূখ বাবুরা। রাইতভর রতি গাদা ক্লায়েন্ট,নারায়ণ !! দাঁত চেপে,ভাদরের কুত্তাশালো জ্বরগায়ে। দুহাতে লক্ষীর ভান্ডার।শরীলে যত সুখ,তত‌ই দর্দজ্বালা যন্তরণা ঠিক তিক্ষুনি এই আপদ মাস্টার ঢুকেই আগুড় লাগাই দেয়। আমি ক্লান্ত তবুও চিঁচায় নাই কেন জানছ্ তুমরা ? উ আমার সারা শরীলের ব্যাথা মিটায় দেয় দলাইমলাই করে।তারপর আমার উখানটাই মুখগুঁজে বাকি রাত। শেষ যেদিন আইছিল নিসা নাই, অনুগতের পারা সবশেষে সোহাগের বারিষ ঝরাই দিলেক। সিরাতের মতন সুখ, কেন জানিনা,শায়াদ্ নতুন দম্পতিরা ই অনুভব করতে পারে। মাস্টার কি জন্নৎফাবড়নো শারাপিত কোন দেভতা্ ইজন্যি বলছি। উ তো মোছনমান লয়  সেদিন এমন মালিক উয়াকে আমার ব্যাথা দূর করার লেগেই পাঠাইছিলেন। রাইক্ষস কদাচ লয়। সিদিন‌ই লেগেছিল।শরীরটাই নুতন কুছু নুতন কোন ফরিস্তার আনমোল গিফট আ….গ   (আগুন)সে দিন সেই বয়সে এমন কাঁপুনি সর্বাঙ্গ জুড়ে আর কভুকাল ঘটেনাই। ইহকাল পরকালে এমন ঘটে,ইমন আমার জানা নাই।আপনারা কৌ জানছেন নাকি?

তাপ্পর সেই মাসের

মাহ্বারি,বন্দ ইয়ানি ম্যায়ভি কেলেন্ডার ছাপনে ওয়ালিহুঁ খুব চিৎকার করে বুইলতে ইচ্ছা গেল বঠে, কিন্তূক ব‌ইলতে লারলম। যৌনকর্মী র কালিন্ডার !! আরো কত্ত অকথা কুকথা বর্দাস্ত হব্যেক লাই !! মুহব্বত এর ধন আমার বর্দাস্ত হবেক লাই। একটা হুল্লোড় আমার জীবনটাকে হল্লাবোলের পারা মাচিয়ে রাখলো। এনোক টোতে্ আমাকে এতনা্ সুন্দর কব্ভো না লাগতো। পুয়াতি ভেলেই হমে্। আমার উমর কত ঠেকল্ লোড্ হ‌ইগেলো ! নকি বরাবরের লেগে মাহ্বারি লক্ (menopause) বন্ধ। আমার কেত্তো উমর     হ ল  আ  মা   র   কে   ত্তো    উমর  হ   ল ……কৌ  বলতে  পা র বে ক । আ  ম্মি   আ ম্মি  আমার আম্মিজান  – – – – –  সে উদরে হাত দেয়। বড্ড দর্দ। কলিজা জুড়ে হেব্বি নিচোড়।

দিন রাত সপ্তাহ মাস ছয়মাস পেট সে মালুম পড়গয়া। ফুচকা আঁচার দহিবড়া খট্টাই কা চাহাত্।ইকস্বপ্না হ’রপল !! কেয়সি কটেগা পল্ হ’রপল হরপল’ ইস্ ভৈঁসা য্যেইসা লগতৈনাই। হাসি পাই মনে মনে হাসে । পাঁওভারি ভারিস্তন ভারিভরকম্প। শিশুর পূর্বে ই শিশুর আহার মজুত্ মায়ের বক্ষজুড়ে ঈশ‌ওর কি করিস্মা।

সেদিন উদম বৃষ্টি সাঁই সাঁই সাইক্লোন হীমাইতি

উদার উজাড় পর্যাবরণ সিদিন বিটিছানাটো্ পয়দা লিলেক জন্নৎ ফাবড়নো সহ্জাদি। এমন জায়গায় পয়দা লিলেক। ছোটিসি সুন্দরীসি ছোট্ট হাথপাও ছোটিসিজুগনু্(জোনাকি)

এই কয়েদখানায় এত আস্বামি, তারা সব্বাই কেমন মেতে উঠতে শুরু করেছে। কেমন একটা আবহাওয়া তৈরী হ‌ওয়া শুরু হয়েগেছে গিয়া। সাজো সাজো ভাব্।

হঠাৎ ই একদিন বাইরে চিল্লামিল্ল একজন এসে বলল তুর ঐ মাস্টরট্ আইছে। ‘বলছি বাচ্চা হবে,উ কাউর কোথা শুনছে না। বলছে একবার ভেঁট্ করে চলে যাব।                    –নিয়ে আয়

–আনবো?

–উ ইতো ইয়ার বাপ্ মাস্টার ভিতোরে বসলো আমার ঠিনে বৈসে বৈসে ঝোলা থেকে কিসব কাজু কিসমিস আরো কত্ত কি?

–মাস্টার দেখ কি হাল করলি !!

–আমি না সব উপর‌ওয়াল।’ আমার খুব হাসি পেল। দিল আমার অন্য অন্যকথা বলল। বলল শালোমাস্টোর এমন ধাকলালি। যে লোড্ হঁয়েগেলো। ইবার লোইতুন কেলেন্ডার ছাপে দিলি। তাপ্পর হাতের মোবিল লে। আমার সঙ্গে সেলফিস ফোটক তুল্লেক। মিয়াবিবির পারা। সি অনেক কোথা ফুরাতে খুঁজে নি।

 

আওগে জব তুম…. সাজনা, অঙ্গনা ফুলোঁ খিলে

 

ঘর বাঁধার বড্ডো সাদ ছিল

মাস্টার কে ব‌ইলেছিলি কিন্তুক সিতো নিজেই মেসবাসি চালচুলোহীন, কার সঙ্গে ঘর বাঁধাব্। আসছে যে তার বাহানা করেও বললম। সন্তানের সামনে দেহ ব্যাবসা ! পরিচয় !

–সিঙ্গল্ মাদার।

–তারমানে ?

–যার বাপ্ নেই।

–মাস্টার !!

–দেখ,ঘর আমি বাঁধবনা। তোমার সন্তান একটা ঘটনা, নয় ? তারজন্য’ঘর’ এসব বিভিষিকা পিঞ্জরা ! না না আমার ওপর ঘরের নেশা আমার জন্য,সেও একরকম আকৃতি আর কত আর কত ! আমিঃ ক্লান্ত আমি ক্লান্ত। এরকম কথা ছিল না। তোমরা অন্য ক্লাইন্ট দের সঙ্গেও কি এরকম করে?  ওর জন্য‌ও আমি আছি। আর এখানে তুমি থাকতে পারো। সন্তান পারবেনা কেন।

–আমাদের মাহোল ওর বচপনা নষ্ট হয়ে যাবে। ক্লায়েন্টরা বলবে জারজ। বাচ্চার বুঝার বয়সে চোট্ পৌহুঁচবে, আমার কলেজা ফেটে যাবে মাস্টার।’ চোখ ভিজে যায় ভারাক্রান্ত কন্ঠ। যৌনকর্মীদের এসব সপ্ন দেখতে নেই, কেবলি হাহাকার তার শরীর তার নয় । ঢ্যামনাপুরুষ মানুষের ভোগ্যপন্ন যৌনসুখ একশ ভাগ আদায় করতে পিল খাই যৌনাঙ্গে স্প্রে করে শুধুমাত্র সাময়িক যৌনসুখ আদায় করতে। রোজগারের যন্ত্র যন্ত্রণা বাড়ে বৈ কমেনা মালিক এ জহন্নুম্ এ পারমামেন্ট্ চিপকে দিলেক্, সমাজচ্যুত ঘৃন্য ধান্ধা। নাহ্ মাস্টার আর সেখানে দাঁড়িয়ে থাকতে পারলো না। হায় জীবন বাইরেটা

একরকম দেখুন্তি সহ্য করতে হয়, হর নিখুন্তি নুকিয়ে রাখতে উজাড় ব্যাথা।

আরএক ব্যাথার থিশরাস্। আবার একটি ইম্পোর্টেড মাল আমদানি হল বাংলাদেশলে্ ইক্কেবারে চোখা’নমকিন পঙ্খিকাটাপরী বঁঢ়িয়াঘরকে সহ্জাদি হবে। কিন্তুক কানাফুসি শুনাইছে সাতসাত বালবাচ্চেদার তালাকসুদা।আগেয়ো নর্কজহন্নুম্। উই দেশের মিট্টিই আলাদা হেবিপডাক্-শন ঝিনচাক্ । ্লেবাস এর মতো ধুল্লঢ় উড়ায়ে ফিকাউদাস মাল। উজ্ এন্ড থ্রু। বাকি ইসমে তো হ্যায়,হলকট্ জৌয়ানি মৌজুদগী বরকরার আছে। হাই সুনেহরা্ বাংলা ছোড় হাড়কট্টাগল্লি কসাইখানাই ! লদীর ইপার বোলে উপার বঢ়‌ই সন্দোর। দূরের ঢাঁক মোহনাক্, কাছের ঢাঁক্ ভয়ানক। আগে পড়েই রইলো জীন্দেগির পাহাড় প্রমাণ চঢ়াই উৎরাই রাহ্ আউর রাহগীর। মাস্টার দিলেন চল‌অচল বশিয়ৎনামা।                                                                             তাপ্পর কি ভাবে যে, ঢেউয়ের পর ঢেউ বাড়ীর পর বাড়ী বিছিয়ে বিছেয়ে কত্তদিন কত্তদিন। বাষ্পায়িত হয়ে হয়ে ভিজিয়ে শুকিয়ে দামদর নদ বেয়ে অনেক পানি সময়ের ঢেরি বৈয়া বৈয়া, মেইয়াকে জুয়ান দেখাইতে লাইগল্। কলেজটো প‌ইঢ়তে গেল। বিটি ইক্ষন্ কলেজ পঢ়ুয়া।বুঢ়া মাস্টর চোইখে হারাঞ। হীমন্তকুয়াশা’ময় হয়‌ই শীতজাড়ের দিনের আগুন। রাইতের চাঁদজ্যোৎস্নাই মায়াজাল ছড়িয়ে ছিটিয়ে জাদুর প্যাঁট্রা, একাকার বিটির, দাদি যিনি আজম্ম সব্বাইয়ের দাদি। যাখে না দেখলে কোচিকাঁচারাও চোখে হারাথ।আজ আশি বছর বয়সে। জীবনের শেষঘুমের দেশে চৈলেগেল।

এখানে অনেক নাম অনেক সম্বধন। মুখোশহিন মুখ। তবুও হরিণ বাঘ বানর শিয়াল ফেউ ভল্লুক সিংহ।গায়ে লেখা নেই

ইমপোর্টেড মালটা ধোপে টিকলো না। কে যে হিম্মৎ দেখিয়ে এক্সপোর্ট করিদিলেখ ভিত্’রে ভিত্’রে ভনক্ লাগতে দিলেক নাই ভয়ানক দূঃসাহস ভয়ঙ্কর কান্ডকারখানা হাড়কাট্টাগল্লি হোক আর সুনাগাচ্ছি,প্রলয় বাইধে যাবেকলাই !! বাঁজা কটাদিন মামারা হুম্বিতুম্বি করে খাঁকির ফাঁকি দেখাই ঝাড়েঝুড়ে সাঁপের পারা আপন আপন গুত্তগূহায় সামটে্ পেঁচিয়ে সামাইলো। ইমপোর্টেড মাল মিসিন হঁয়েগেলোক্ ‘মাগিটো্ রতি রাইতেই মৈরে হব্যেক লিশ্চিত্। রাইক্ষস গোলান ছিঁড়ে খামচে ন্যুচে ফালা ফালা করিদিবেক্।যেমন বনের হরিণ শাবক কে খাবলে খুবলে চিথড়া উড়াঞ দেয় রক্ত টাও চাইট্যেপুট্যে সাফ। ইহারাও কম কিসে নরখাদক, না না নারী খাদক। হয়তো লাবারিশ্ লাশের পারা বাইরদিকে ফাবঢ়াঁঞ দিবেক।

 

ষাটপিস

মালিক এর দিয়া ইনসান, আর তাঁর ইনসাফ সহবত্ এর সঙ্গে মাইন্যে লিতি হয়।বেশি আদেখলা’পনা ভাললয় ! আমরা কিইবা করতে পারি মনে মনে অন্তর্জামি কে স্মরণ করে যখন আর কিচ্ছুটি করার থাকে না তখন কোন! অলক্ষ্যে আপনিই চক্ষু মুদে আসে। খুব ছোট্ট ছোট্ট ক্যাঁথার রাশি গরমগন্ধ।ট্যানা ন্যাকড়ার্ বান্ডিল, নরম গরম দ্রুত শ্বাসপ্রশ্বাসের দূগ্ধপায়ির মিষ্টি গন্ধ,স্বপ্ন। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে সে সব কেমন বিলিন হয়েগেল। সুন্দর সুন্দর গন্ধ স্বপ্ন হারিয়ে গেল। হারিয়েই যাই তো,সময় এইভাবেই মুঠো আপনিই আলগা করে দেয়। সবটাই সময় করে,সময় বলবান নাতো ইনসান মিট্টি কে পুতলা। তার হাতেগরম প্রমাণ ইম্পোটেড্ মালটার স্বাভাবিক ফিরে আসা। তিনদিন পর বেণি ঘোরাতে ঘোরাতে এসে সুরাহি থেকে এক গিলাস পানি ঢক ঢক করে  খেয়ে। হাঁটুর ওপর সফেদ শুকে্’র নরমরোম। সাল‌ওয়ার তুলে শুরু হয়ে যায়। উধাও হয়ে যাওয়ার আনকহি কাহানি। ঘিরে বসে শুনবে বলে প্রমিলারা। তার বুক গর্বে চিবুক স্পর্শ করে। “ডর ! কেডারে ? আঁটে বাঁটে ঘাটে যেথায় জুবাঁ নাক যাক নিসা, আঁধার। হেইডায় মোক্ষম মৌকা। আপনা মৌজা সমেত রুহে্’র মতো হাপিস্ এই মৌজা যবতক সালামত রবতক, ইনসান রুইতাকিয়া,সারা আর কিসসু না জানিবা হাঁ” ইম্পোর্টেড্ দম নিল। একবিন্দুও ঘমন্ডের ঝলক নেই। আবার একঢোঁক পানি। “তোমাগো ইয়েকিন করার পারুমনা। কারণ হ‍ইলগিয়া আমরা কেউইতো বেশিদিনের পরিচিত না। তবুও ক‌ই, মালিক এমন হালহাভাতার ঘরে পয়দাদিছে যখন। এমন ছালবাকোল দেলেন ক্যান ?? কয় জন্মের গুনাহ্ ক‌ও দেহি ?? এ নিয়া আমারে সারাডা জীবিতকাল ব‌ইয়া ব্যাড়াইতে হ‌ইব” ইমপোর্টেড এর গলাবুজে আসে। ছলছলে চোখজোড়া লালবর্ণ হয়। প্রমীলাদ্বয়‌ও প্রায় হাপুস। “হিজাব বোরখা করবি ? ভাত জুটবে? মাঙনাভিক্ষার আড়লে দেহ্’দেউল আর এই মৌজার সময়িক দাসক্ষৎ। তাতে যদি জন্নত্ ধ্বংস হয় হোক। হক্এর শতপ্রতিশত আদাহ্ করে তবেই রাক্ষসের শান্তি। ইত্তিটুক্ ইত্তেফাক ! বেশি না বিশ পঁচিশ শাল ফির ইন্তেকাল, খোদা সবতো তোমার‌ই হাতে। একজন খুদগর্জ মর্দ আল্লাহ্’র খিদ্মগার খুদ্দার। এককথায় প্রেমিক পুরুষ। হ‌ইলনা ইহ জন্মে। একখানা আপন ছোট্ট মনের মতো দুনিয়া। নুক্কাছুপ্পি করে যত্’দিন এই ছালবাকলে যৌনরস গন্ধ নেশা ক্ষুধা তেষ্টা মেটানোর সোয়াদ। হ‌ইলনা ইহ জন্মে।

নিরিবিলি শান্ত কলাহল হিন দিনদুপুর।গৃস্মপ্রধান রোদের তাপে যেন সব সব জ্বলে পুড়ে সমস্ত খাক্ হয়েযেতে বসেছে। ভারত কখনো কখনো মৌনব্রত পালন করে।

কখোন অপরান্তে অস্তসূর্য লালাভাব ছড়িয়ে গুঁটিয়ে। গুঁড়ো গুঁড়ো ধূসর অন্ধকার পরতের পর পরত। যদিও একটু পরেই ঝলমলিয়ে স্ট্রীটের আলো জ্বলে উঠলো বলে। কিন্নরী বারাঙ্গনা স্ব স্ব মঞ্চে অবতীর্ণ হৈবেন।এমন তো শহুরে অসংখ্য,কয়েক লক্ষাধিক‌ ছোট ছোট পৃথিবীর বিভিন্ন প্রান্তের বাসিন্দা।যেনবা কলাগাছের বাগান রসালো শরীরের ফলফুলে ট‌ইটুম্মুর সবটুকুই যেমন আহার্য অপরিহার্য। সবটুকুই খুবলে খামচে পলকা নরম।মোচা থোড় পেটো পাতা সর্বময় বারাঙ্গনা নারীবৎ,তবুও শরৎএর পুজ্জিত নবপত্রিকা র দশহারা’র মুললক্ষ্য। অল্পসময়ের বিসর্জন‌ও । চলমান জীবন স্থবির শ্লথ শামুক অথবা কাছিম।

 

শিরিশেরর জটল্লা ভাঙ্গা  উলঙ্গ অশথ্বের বাগনখ ক্রমশ খোসেপড়ে

বাতাস চুপিসাড়ে অজর‌ অমরত্বে হানাদার। যৌবন শুষে বাতাসে বিলিয়মান। ধাতুর মাত্রা মিলন থাকতে দেয়না পিচরাস্তা ছড়ানো বকফুল। অথবা পলাশ শিমুল স্বর্ণকেশী।বিষন্ন সময়ের স্রোত। ভাঙ্গামন গুহান্তরে কখনো কখনো । জখম কর্কট আগূন্তক বেবাক দখলদারি । দরবদর সুঠাম কাট্টা শরীর বিষহজমির,বিখ্(বিষ) রবার মতোও। সহবাস্থান সময়কি তাকাজা। সবসময় কাঁচামাংসের গন্ধস্বেদ বাইরে থেকে না এসব অনুভব হয়না। যারা অনবরত তাদের বেশির ভাগ এ্যালকহল নির্ভর। আবার এমন বাস্ না পেলে পেটের ভাত‌ই হজম হয়না। হয়ত সেই কারণে বিষ’হজমের প্রসঙ্গ এসে পড়ে। বসিরহাটের হাসিনা আজকাল ঋতুস্রাবের দিনগুলোতে ভিষণ কষ্ট পায় কুরবানী র খাঁশির মতো।ডাক্তারে র ফিরিস্তর যোগান ইহজম্মে আর সম্ভব হবে না বিশাল অঙ্ক। পায়গম্বর দরবেশ মালিক, ভরসা ক্লায়েন্টদের ফিরিয়ে দিচ্ছেন। একটু কেয়ার করার কেউ নেই। কয়েক দিন গেলেই হাতে টান পড়ে। বিনাকর্মে কেউ দুটো পয়সা দিবেনা। যন্ত্রনার তন্ কে বার বার যন্ত্রনার আগুনেই ঝোঁকতে হয়। পৈশাচিক উৎপীড়ন সৌদাউশুল কড়াই গন্ডায়। কিসের দরিয়াদিলি ! ফেল কড়ি মাখোতেল কেতারির নিংড়ানো রস এর নিচোড় ছাবড়া। রহম কর মালিক,ইন্তকাল দিয়ে দাও হুজুর। জহন্নুম থেকে মুক্তি দাও।জন্নৎ তো নসীবে ছিল‌ইনা  আর ঔরৎ জন্ম যেন দিয়োনা। তোবা তোবা।আর যাই কর ঔরৎ ! না না ধরমের নিকুচি কররেছে। নরমজাত্  ঔরতেরদের ওপর‌ই যত ধরমের ধুর্মুস,কুটতে রহ কুটতে রহ বোঝ্ চাপিয়ে মরদ’রা খালাস। মর শালি গোটা অঙ্গ জ্বলেপুড়ে খাক্ ইন্তেকাল তক। ভোগের বেশাতি মেলে।ঘর‌ওয়ালি হো ইয়া বাহার‌ওয়ালি। সাজধজকে পরোশনা হ্যায়। কলাকার মাফিক। এক সিন ক্ষতম হোয়া । দুসরা সিন কে লিয়ে শজধজকে তৈয়ার রহনা হ্যায়।জুরুরত্ পড়া তো।উঁহাপর চিল্ডঠন্ডা পানি ডালকে সিঁকুড়ণ করনা হ্যায়। (সঙ্কুচিত,রাখতে) ঢিলাঢোলা সে ক্লাইন্ট নখুশ্ হোতাহ্যায়। দুসরামাল খোজে লাগতা। টাইটফিটিং ওয়ালা। তকদির কহো চাহে নসীব।

–উ দিনা মৌসি কহ্’ত রহলেই। কি মর্দ কে খুশি করেখাতির উঁহাকে মুহু’য়া সিইকে ভুড়কি ছোটা করে পড়হত্ রহলেই বাকি অন্দর গুর্দা পিলপিলায়ে রহল। ওকর খাতির কোনহ্ হর্জাই না হ্যায়। বাকি কেক্’রো শাহ্জাদিকে কি দূঃখ দর্দ তখ্লিফ গঞ্জন কৌন জানতা মালিককে সিবায়। এ্যাই নির্দয় সলাহ্ কোই ইনসান কা কভি নেহি হৌত সকিন্ উও সয়তান কে আউলাদ হোগা।

— বেশক্ ক‌ই সয়তান হি হোগা।” রতিসুখে র জন্য নারী র যন্ত্রণার কথা কেইবা কবে কোথায় ভেবে দেখেছে বলে ! এখনো আসবাব্ আর ব্যাবহার্য ছাড়া সত্যিই নারীর যন্ত্রণা নিয়ে ভাবা হয় ! যে পুরুষ ভাবে তাকে পুরুষ শাসিত সমাজ তকমা দেগেদেয় স্ত্রৈন  বলে। অনেক সময় দেখা যায়।একরাশ ঘৃনা নিয়েও সহবাসে লিপ্ত হতে হয়। জোর জুলুম। ইউজ এন্ড থ্রো। অর্ধাঙ্গিনী থেকে যেকোন নারী এখনো এখনোও ব্যাবাহার্য,যৌনকর্মীদের‌ও। সংলাপ গুলি তাদের মুখের ভাষা যাইহোক যন্ত্রণার প্রকাশ। “তাতে ক‌ও কেনে ? নারীবাদী গান্ধীবাদী সন্ত্রাসবাদী মার্কসবাদী, বামপন্থী ডানপন্থী চরমপন্থী নরমপন্থী হারামিপন্থী। বাদী পন্থীর যত অন্তর ভিতর আঁত্ পরমাত্ হৃত্ প্রীত্ জগাখিচুড়ী যেমত।লয় ??”

 

পিস্ পিস্  

পশ এরিয়া পাগলির দাঁড়াবার যায়গা নেই পিছনে বড়রাস্তা। হাতে প্লাস্টিকের থোলে। তাতে আয়না চিরুনি তেল সাবান শেষ হয়ে আসা  ক্রীম লিপগার্ড। বিড় বিড় করে কথা বলছে নিজের মনে। বয়সটাতো মাঝদুপুর। চোখ ঝলসাই। যন্ত্রণাই যন্ত্রণাই জেরবার। চেয়েচিন্তে যা জোটে কিচ্ছুটি মুখে রোচে না। ঐ দিকটাই একটা মদের দোকান। রাত্তিরে কেউ শরীরের বিনিময়ে দারুদাওয়ার মেহেরবানী করে। আবার একরাশ যন্ত্রনা দেয় বটে। বেঘোরে বাঁচাতে সাহায্য‌ও করে। লক্ষ্য করছে মহ্ওয়ারি হলনা। গর্ভে ধারণ করেছে ভ্রুণ। মরুভূমিতে মরুক। মালিক ?? মালিক ? থুঃ থুঃ   থুঃ থুঃ শালা জোকার শালা। শালাভাঁড়ুয়া এক ইন্তকাল ইন্তেজারি গন্দি’নালির কীড়ার কোক্ষে কেউ ন‌ঈ জীবন ??? জহ্লাদ ছাড়া কেউ ভাবতেও পারে। লিহাজা হমনে হরপল‌ ইস্ নর্কজহন্ন্যুম সে আজাদি মাঙ্গী। বিশমিল্লাহ্ আউর সাতানা মুনাসীব সামঝা। সঢ়তা গলতা বদনমে এক ভারীমক্কারী কি, পর্বদীগারনে! কেঁও কিয়ে এ্যায়সা এহ্সান বন্দেপর !!  বেকার হ্যায় মেরে লিয়ে। জন্নৎ কে লিয়ে দুনিয়া কে লিয়ে। মাক্কারী কি ভি হ্দ হোতিহ্যায়।

লোগ তো কহতে হ্যায় হর আজাদি উনতক্ পৌহুচাতা হ্যায়। পর কব ? মুনাসিব হোগা ? নতিজা জানাজা তক যাতে যাতে বিরেক(ব্রেক) লগাদেতা ঔরৎ কে লিয়ে। ঔরৎ বেগর্ দুনিয়া বে’মৎলব। হর  খোয়াইশ কে পিছে অগর ঔরৎ । তো লিহাজা ঔরৎ কে জিস্’ম কে কৌনসা স্থান পে জন্নত্ বসতেঁ হ্যায় ?গুর্দা কলিজা কমর ছাতি য়োনি প্যায়্’র কাঁহা।

জলিল হোতা জাহিল ইনসান !!

হাসিনা র চোখ ঝাপসা দৃষ্টি বিভ্রম। শূন্যতা শূন্যতা আর শূন্যতা ও অচেতনতা র এক দীর্ঘ অন্ধকার যাত্রা।

যেদিন তার ঘোর কাটল অন্য পৃথিবীর দোরগোড়ায়। যে, মাস্টারের ধনুক ভাঙ্গা পণ ছিল ঘর সে বাঁধবেনা। ঘরো বেঁধেছে পরিবারের সদস্য ও বাড়িয়েছে। হাসিনা তার ছানা সমেত সেখানে। বাড়ি যে কখন ঘর হয়েযায়। বাড়ি কখনো কখনো ঘর হয়েযায়।

ঐ জগদীশ‌ই জানেন। যার কোটি কোটি অক্ষিপট দর্পণের মত নক্ষত্রে বিরাজমান। রাক্ষস ভট্টারক শুধুই ভট্টারক হয়েযায়। ‘রক’এর মত। শান্ত বটবৃক্ষের মতো।

লেখা পাঠাতে পারেন

 

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here